আমরা আনন্দিত মাননীয় সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মিজানুর রহমান, এএফডব্লিউসি, পিএসসি মহোদয়কে পেয়ে।

ডিজিটাল কনটেন্ট

দাউদ পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের একাদশ শ্রেনির ভর্তি কার্যক্রম- ২০২৪ সম্পর্কিত তথ্যবহুল ভিডিওচিত্র




সভাপতির বাণী
অধ্যক্ষের বাণী

প্রতিষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

প্রথম উদ্যোগ – ১৯৫৯ সালের তৎকালীন ক্যান্টনমেন্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার মহিউদ্দিন জিলানীর উদ্যোগে মিস নাইটিংগেল, মিস রামবোল্ড, মিসেস ঊষা রবিনসন, মিঃ নেলসন ও প্রভা মজুমদারের সহযোগিতায় স্কুল তৈরির প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়।
প্রথম স্থান – স্কুলের জায়গা নির্ধারণ করা হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত এয়ার বেসের বিমান বন্দরে (বর্তমান পান্থপাড়া মানিক শাহ দরগার সামনে) ব্রিটিশদের গুদামে।
দাতা – মেসার্স দাউদ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিস কর্তৃক ১৯৫৯ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সাড়ে ছয় লক্ষ টাকা ব্যয়ে বর্তমান স্থানে বিদ্যালয়ের মূল ভবন নির্মিত হয়।
জমির পরিমাণ – ১৮.৭১ একর।
নামকরণ – প্রতিষ্ঠানের প্রধান দাতা দাউদ খানের নাম অনুসারে দাউদ পাবলিক স্কুল নামকরণ করা হয়।
ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন – তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল মোহাম্মদ আয়ুব খান।

প্রথম প্রিন্সিপাল – মিস কে এন রামবোল্ড।
প্রথম ক্লাস – ১৯৬১ সালের ১৭ জুন।
প্রথম ম্যাট্রিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ – ১৯৬৪।
একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি অনুমোদন – ১৯৬৯ ও ১৯৭০ সালে যশোর শিক্ষা বোর্ড যথাক্রমে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি মানবিক বিভাগের অনুমোদন দেয়।
বিজ্ঞান বিভাগ – ১৯৭৭ সালে বিজ্ঞান বিভাগ চালু হয়।
হাউস – বর্তমানে নজরুল, মধুসূদন ও শহীদুল্লাহ নামে তিনটি হাউস রয়েছে।
নার্সারী ও কেজি শ্রেণি পৃথক হওয়া – ১৯৯৫ সালে অত্র স্কুলের নার্সারী ও কেজি শ্রেণি দুটি আলাদা হয়ে সেনানিবাসের অভ্যন্তরে পরশমনি কিন্ডার গার্টেন (বর্তমানে যশোর ইন্টারন্যাাশনাল ইংলিশ স্কুল এন্ড কলেজ) নামে আলাদা একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

কলেজ সেকশন পৃথক হওয়া – ১৯৮৩ সালে দাউদ পাবলিক স্কুল থেকে কলেজ সেকশন আলাদা হয়ে ক্যান্টনমেন্ট কলেজ নামে পৃথক একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে।
পুনরায় কলেজ সেকশন চালু হওয়া – ০১/০৭/২০১৫ তারিখ থেকে দাউদ পাবলিক স্কুলে কলেজ সেকশন পুনরায় চালু হয়। ২৮/১২/২০১৪ তারিখে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাভ করে এবং নতুন নামকরণ হয় দাউদ পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ
প্রাথমিক শাখা (১ম-৫ম) ০১/১১/২০১৬ হতে স্থানান্তর করা হয়েছে।